27 lines
2.7 KiB
Markdown
27 lines
2.7 KiB
Markdown
# কারণ
|
|
|
|
পৌল ব্যাখ্যা করছেন কেমন ভাবে ঈশ্বর নিজেকে মনুষ্য জাতির কাছে প্রকাশ করেছেন।
|
|
# তাঁহা বিষয়ক অদৃশ্য বস্তু সকল স্পষ্টই দৃশ্যমান হয়ে রয়েছে
|
|
|
|
“অদৃশ্য বস্তু” ইঙ্গিত করে যা চোখ দিয়ে আমরা দেখতে পায় না। “স্পষ্টই দৃশ্যমান” কারণ লোকেরা মনে করে সেইগুলি আছে যদিও খালি চখে তারা তা দেখতে পায় না।” (রুপকালঙ্কার, কত্তিবচ্চ, কর্মবাচ্চ)
|
|
# জগত
|
|
|
|
ইহা বলতে বোঝায় আকাশ ও পৃথিবী এবং তাহাদের মধ্যের সমস্ত বস্তুকে।
|
|
# ঐশ্বরিক স্বভাব
|
|
|
|
একান্তর অনুবাদঃ “ঈশ্বরের সমস্ত গুনাগুন ও স্বভাব” বা “ঈশ্বর বিষয়ক সেই সমস্ত বিষয় যা ঈশ্বর কে ঈশ্বর বলে প্রতিষ্ঠিত করে।”
|
|
# সৃষ্ট বস্তু সকল থেকে বুঝতে পারা
|
|
|
|
একান্তর অনুবাদঃ “ঈশ্বর সৃষ্ট সমস্ত বস্তু দেখে লোকেরা ঈশ্বর সমন্ধে বুঝতে পারে।” (দেখুনঃ কত্তিবাচ্য বা কর্মবাচ্য)
|
|
# তাহারা অজুহাত বিহীন
|
|
|
|
একান্তর অনুবাদঃ “তারা কখনও বলতে পারে না যে তারা জানত না।”
|
|
# তাহারা
|
|
|
|
“মনুষ্য জাতি” ১:১৮ পদে
|
|
# তাদের চিন্তায় মূর্খ পরিণত হয়েছে
|
|
|
|
“তারা মূর্খ / অসার বিষয় সকলের চিন্তা শুরু করেছে” (UDB)
|
|
# তাদের অবোধ / অসার হৃদয় অন্ধকার হয়ে পড়েছে
|
|
|
|
হৃদয় অন্ধকার এই বাক্যাংশটি হৃদয়ের বুদ্ধিহীনতার কথাকে বোঝায়। একান্তর অনুবাদঃ তাদের হৃদয় আর কিছু বুঝে উঠতে পারছিল না” (UDB)। (দেখুনঃ বাগ্ধারা) |